আদালতে জরিমানা দিয়ে মালা থেকে খালাস পেলেন গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের চেয়ারম্যান ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস। ফৌজদারি মামলার আসামি ডক্টর ইউনূস জরিমানা দিলেন সাড়ে ৭ হাজার টাকা।

একই মামলায় ডক্টর ইউনূসের সাথে আসামি ছিলেন গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানা, পরিচালক আবদুল হাই খান ও উপ-মহাব্যবস্থাপক গৌরী শংকর। তারা প্রত্যেকেই সাড়ে ৭ হাজার টাকা করে জরিমানা দিয়ে মামলা নিষ্পত্তি করেন এবং খালাস পান।
শ্রম আইনের বিধান না মানার অভিয়োগে চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। বিচারক রহিবুল ইসলামের আদালতে মামলাটি করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) তরিকুল ইসলাম।
এ মামলার প্রেক্ষিতে ১৩ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন আদালত। ২০ ফেব্রুয়ারি ডক্টর ইউনূসের পক্ষে দোষ স্বীকার করে অভিযোগ থেকে খালাস চান তার আইনজীবীরা। আদালতে আইনজীবীরা বলেন, শ্রম আইনে অপরাধ স্বীকার করলে খালাসের বিধান আছে। তাই আসামীর পক্ষে দোষ স্বীকার করে নিয়ে ভবিষ্যতে তা প্রতিপালনের অঙ্গীকার করছি। এই প্রেক্ষাপটে আসামিদের খালাস দেয়ার আর্জি জানানো হয়। আদালত আসামিদের আবেদন বিবেচনা করে চারজনকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা করে জরিমানা বাবদ মামলা নিষ্পত্তি করে তাদের খালাস দেন।